Ads

ভারতীয় নাগরিকসহ ২৪ বোতল অফিসার চয়েজ মদ আটক


বিয়ানীবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ এর নির্দেশে গত ০১/১২/২০১৮খ্রি: তারিখ ১৮.৪৫ ঘটিকার সময় এসআই(নিঃ)/মোঃ কামরুল আলম সঙ্গীয় এএসআই/বিল্লাল হোসেন, কং/১২০৯ নবী হোসেন, কং/৬৭২ বিল্লাল হোসেন, কং/১০১৪ কবীর হোসেনদের নিয়া বিয়ানীবাজার অত্র থানা এলাকায় মাদকদ্রব্য উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করিয়া থানাধীন নয়া দুবাগ সাকিনস্থ খলিল চৌধুরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে সুতারকান্দি-বিয়ানীবাজার সড়কের উপর হইতে আসামী শাবেল আহমদ (৪৫), পিতা-মৃত নজই মিয়া @ তজমুল আলী, সাং-গজুকাটা (হাজরাপাড়া), ইউপি-দুবাগ, থানা-বিয়ানীবাজার, জেলা-সিলেট, বাংলাদেশ, বিলাল আহমদ (৩৫), পিতা-তোতা মিয়া, সাং-লাফাসাইল, ইউপি-লক্ষ্মিবাজার, থানা-করিমগঞ্জ, জেলা-করিমগঞ্জ, ভারত দের ধৃত করেন তাহাদের নিকট হইতে ২৪ বোতল ভারতীয় মদ Officer’s Choice PREMIUM  WHISKY যাহার প্রত্যেকটি  375ml উদ্ধার করা করা হয় আসামীদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রয় আইন ১৯৯০ (সংশোধীত/০৪) এর ২২() ধারায় এবং ০২ নং আসামী বিলাল আহমদ ভারতীয় নাগরিক হওয়ায় তাহার বিরুদ্ধে আলাদাভাবে বাংলাদেশ (কন্ট্রোল অব এন্ট্রি) এ্যাক্ট, ১৯৫২ এর ধারায় মামলা রুজু করা হইয়াছে




1 Comments:

  1. মাননীয় পুলিশ সুপার মহোদয়ের দষ্টি আকর্ষণ করছি স্যার আমি জানতে পারলাম বিগত ২৮/০৭/২০২০ইং বিয়ানী বাজার থানায় গরু চোর গ্রেফতার ও উদ্ধার নিয়ে ফেইসবুকে বিয়ানী বাজার থানা পুিলশের বিরুদ্ধে যে অপ্প্রচার কে কেন্দ্র করে বিয়ানী বাজার থানা পুলিশ পরিদর্শক ও উপ পরিদর্শক এর বিরুদ্ধে বাবস্থা গ্রহন করা হচ্ছে, তাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা। আমি পুলিশ সুপার মহোদয়ের অবগতির জন্য বিষয় টি নিয়ে লিখতে বাদ্য হলাম। স্যার আমি একজন সংবাদ কর্মী (স্টাফ রিপোর্টার দৈনিক সোনালী খবর) বিগত ১৮/০৭/২০২০ ইং রোজ মঙ্গলবার রাত ৪ ঘটিকার সময় আমার আত্মীয় আলতাফ হুসেন (গল্লাসাঙ্গন) ফোন করে জানায় তাহার গোয়াল ঘর হইতে তাহার গাভী চুরি হইয়া গিয়াছে সাথে সাথে আমি এবং আলতাফ গাভীর খোঁজে বের হই, সকাল ৫ঘটিকার সময় জানতে পারি বিয়ানী বাজার থানার গডাউন বাজারে ৪জন গরু চোর ও একটি গরু ও একটি পিকআপ ভ্যান জনতার হাতে আঠক করা হইয়াছে আমরা সেখানে উপস্থিত হই এবং দেখতে পাই এস আই সুরব্জিত দাস ও সঙ্গীয় ফরস আসামীদের গ্রেফতার ও গাড়ি,গরু জব্ধ করেন কিন্তু গাড়ির ড্রাইভার না থাকায় সকলের অনুরুধে আমি গাড়ী চালিয়ে গরু অ গাড়ী থানায় নিয়ে যাই। আমার অনুরুধে এস আই সুরব্জিত দাস চোরদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে চোর সুমেল জানায় আমাদের গরুটি নিদন সফিক উদ্দিনের (প্রবাসি) ভাড়াটিয়া কালা এর কাছে রেখেছে সাথে সাথে সুমেল কে সাথে করে আমি সহ গরুটি উদ্দার করি এবং অপর আসামী দেলয়ার কে তার বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়। জানা যায় ঐ বাড়িতে আরও চোরাই গরু রহিয়াছে আবার ও আমি সহ ঐ বাড়িতে যাই এবং আরও তিনটি গরু উদ্দার করা হয়। অফিসার ইনচার্জ আমাকে বলেন আমাদের থানায় একটি মামলা করার আমি আমার আত্মীয় আলতাফ কে বড়লেখা থানায় পাঠাই আমি বিয়ানীবাজার থানায় থেকে যাই বিকাল ৪টার সম্ইয় বড়লেখা থানার এস আই ইয়াকুব হসেন বিয়ানীবাজার থানায় হাজির হয়ে সকল আইনি প্রক্রিয়া সম্পাদন করে আমদের গরটি বড়লেখা থানায় নিয়ে যান একই সময় আমার সম্মুখে ২য় গরুটির মালিক ও বাদী আলি হোসেন মিনহাজ (পাতন) কে গরুটি বুজিয়ে দেন কোন টাকা পয়সা লেনদেন হয় নাই এবং কেহ কোন টাকা পয়সা দাবি করে নি। যাহার সাক্ষী আমি নিজে, পরদিন ফেইসবুক এ দেখতে পাই কে বা কাহারা অপ্প্রচার চালাচ্ছে, আমার কাছে বিষয়টি খুবই ন্যাকার জনক মনে হয়। আমি আমার বিবেকের তাড়নায় নিজ উদ্যোগে ২৯/০৭/২০২০ তারিখ আমি ও আলতাফ বিয়ানীবাজার থানায় যাই অফিসার ইনচার্জ এর সাথে দেখা করি এবং অবগত করি বিষয় টি সম্পূর্ণ মিথ্যা আমরা কোন টাকা দেই নাই। এবং আমি একজন সংবাদ কর্মী হিসাবে আমি আরও তথ্য সংগ্রহ এর জন্য মবাইল ফোনে ৩য় ষাঁড় এর মালিক ইমাম উদ্দিন গ্রাম মোহাম্মদ নগর বড়লেখা, সাথে যোগাযোগ করি তিনি জানান উনার ইুনিয়ন চেয়ারম্যান এর সনদ ও প্রয়িজনিয় প্রমান দেখিয়ে গরুটি নিয়েছেন আমি জিজ্ঞাসা করি কোন টাকা দিয়েছেন কি না । তিনি জানান এটা মিথ্যা বানোয়াট। আমি সুপার মহোদয়ের কাছে অনুরুধ করব বিষয় আপনার আম্লয়ে নিয়ে সুষ্ট তদন্ত সাপেক্ষে বাবস্থা গ্রহন করবেন।নতুবা অদুর ভবিষ্যতে পুলিশ নিষ্টার সাথে কাজ করার আগ্রহ হারাবে। আমি বিয়ানী বাজার থানা পুলিশের কতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি ।
    বিঃদ্রঃ এ বিষয়ে সকল প্রমান ( ভিডিও) আমার কাছে রহিয়াছে আপনি চাইলে উপ্সথাপন করতে পারি।

    ReplyDelete